আমার চোখে ডিইপিটিসি



দেশ অল্প কিছুদিন যাবত স্বাধীন হয়েছে। চারিদিকে শুধু নেই নেই আর অভাবের তাড়না। অনেক কিছুই নেই। তার মধ্যে দক্ষ কর্মীর অভাবও কম গুরুত্ব পূর্ণ নয়। দেশে যখন এমন অবস্থা চলছিল তখন ১৯৭৩ সালের শেষ দিকের কোন এক সময় আমার মামা একদিন তার সঙ্গে দেখা করার জন্য জরুরী খবর পাঠালেন। মামার ডাক শুনে সেদিনই বিকেল বেলা তার ধানমন্ডির বাসায় হাজির

আমি ঢাকা মহানগরী



এই যে আজকে আপনারা বসবাস করছেন আমার বুকে এই আমি ঢাকা মহানগরী। এক সময় কিন্তু আমি এত বড় ছিলাম না। নবাবদের আমলে মাত্র কয়েকজন নবাব বাড়ির নায়েব, গোমস্তা আর খানসামারা এখানে বসবাস করত এবং তাদের সেবা যত্নের জন্য কামার, কুমার, নাপিত ধোপা, স্বর্ণকার, তাঁতি, গোয়ালা, ময়রা এমনি যাদের প্রয়োজন তেমনি কয়েক ঘর জনবসতি ছিল। সে অনেকদিন আগের

বন পরী আর বন রাজার উপাখ্যান



১।
পাথুরি লাল মাটির পাহাড়ি এলাকায় চারিদিকে তুলা, আঁখ, আর কিছু কাসাভা সহ অন্যান্য ফসলের জমি এবং নানা আকারের, নানা ধরনের ছোট বড় গাছপালা বেষ্টিত হালকা জনবসতি পূর্ণ একটি গ্রাম। গ্রামের নাম আরযো। গ্রামের প্রতিটা বাড়িতেই কলার ঝোপ, কয়েকটা পেঁপে গাছ সহ দুই একটা আম, কাঁঠাল, কমলা কিংবা শ্যরন ফলের গাছ দেখা

গাবতলি টু মহাখালী




দুইজন, দুইজন মহাখালী, মহাখালী। ডাইরেক্ট ডাইরেক্ট মহাখালী। এই যে একটু চাপেন বইতে দেন, আরে একটু ভিতরে যান না! প্যাসেঞ্জার উঠতে দেন, আরও দুইজন উঠবো। উঠেন ভাই উঠেন, সামনে যান। হ, কইলামতো ডাইরেক্ট, দশ টাকা। সামনে বাড়ান ওস্তাদ। 

শিম্পাঞ্জির দেশে




রাস্তার দুই পাশে যতদূর দৃষ্টি যায় লাইন ধরে সব সুন্দর সুন্দর বাড়ি ঘর, এলো মেলো ভাবে কোন বাড়ি নেই। অধিকাংশই সিরামিক ইটের রঙের মত দেয়াল, উপরে লাল টালির দোচালা ছাদ। প্রতিটা বাড়ির সামনে সুন্দর করে কাঠের জাফরি করা বেড়া আর তার ভিতরে চমৎকার সব ফুলের গাছে ফুল ফুটে আছে। রাসেল শুধু একটা বৈশিষ্ট্য লক্ষ

Your Comments

Recent Comments
Back to Top